Friday, October 31, 2025
১৬ কার্তিক ১৪৩২

সদ্যপ্রাপ্ত

>> গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের গণমাধ্যম স্বাধীনতা

>> সীমান্তে হত্যা বন্ধ না হলে লং মার্চের হুঁশিয়ারি দিলেন নাহিদ ইসলাম

>> ‘ফেব্রুয়ারিতে আপত্তি নেই, তবে যেনতেন ভোট চায় না জামায়াত’: আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের

>> ইসলামিক এনজিওকে সামাজিক ব্যবসায় এগিয়ে আসার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

>> রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সকাল থেকে বন্ধ থাকবে গ্যাস

>> তর্ক-বিতর্কের মধ্য দিয়েই গণতন্ত্রের পথ বের করতে হবে: মির্জা ফখরুল

>> গুমে সেনাসদস্যরা সংশ্লিষ্ট থাকলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর

>> সাধারণ ক্ষমার সীমা নির্ধারণ ও বিভাগীয় শহরে হাইকোর্ট বেঞ্চ গঠনে একমত রাজনৈতিক দলগুলো

>> নারী এশিয়ান কাপে ঐতিহাসিক সাফল্য

>> বান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

আপনি পড়ছেন : Media Monitoring

মাদ্রাসায় প্রযুক্তি শিক্ষায় কাতারের সহায়তা চাইলেন ড. ইউনূস


খায়রুন নাহার
2025-04-24 ১:১৫পিএম
 মাদ্রাসায় প্রযুক্তি শিক্ষায় কাতারের সহায়তা চাইলেন ড. ইউনূস
ছবি:সংগৃহীত

বাংলাদেশের মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযুক্তিগত শিক্ষা চালু করতে কাতার চ্যারিটির সহায়তা চেয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা-অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

কাতারের রাজধানী দোহায় মঙ্গলবার আর্থনা শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে কাতার চ্যারিটির ভারপ্রাপ্ত প্রধান নওয়াফ আবদুল্লাহ আল হাম্মাদির সঙ্গে বৈঠকে এ আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা।

এ সময় অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশিদের জন্য কাতারের সংস্থাটির চলমান মানবিক প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। এর মধ্যে রয়েছে এতিমদের জন্য স্পনসরশিপ প্রোগ্রাম ও রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য এলপিজি বিতরণ।

প্রধান উপদেষ্টা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ অন্যান্য প্রযুক্তিভিত্তিক দক্ষতার মতো উদীয়মান প্রযুক্তি শেখার জন্য মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের আগ্রহের ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, ‘মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের জন্য যেকোনো সহায়তাকে আমরা স্বাগত জানাব।’

অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, কাতার চ্যারিটি বাংলাদেশি মাদ্রাসাগুলোর সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত হতে পারে। মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমে প্রযুক্তিবিষয়ক পাঠ যুক্ত করার প্রচেষ্টায় তারা সহায়তা করতে পারে।

কাতার চ্যারিটির প্রধান উল্লেখ করেন, তাঁরা ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি মাদ্রাসাকে দক্ষতা উন্নয়ন ও জীবিকা নির্বাহের কর্মসূচিতে সহায়তা করেছে। তিনি আশ্বাস দেন, প্রস্তাবটি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হবে।

আলোচনায় কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য মানবিক সহায়তা অব্যাহত রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।